হরিপুর (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃ
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকার কারণে স্বল্প আয়ের মানুষগুলো কনকনে শীতে কাহিল,সন্ধ্যার পড়েছে ঘন কুয়াশা রাস্তা ঘাটে জনশূন্য। প্রচন্ড শীতে মানুষের পাশাপাশি গবাদি পশুসহ অন্যান্য পশুপাখিগুলোও চরম খাদ্য সংকট পড়েছে।
কনকনে শীতে হাসপাতালে ঠান্ডাজণিত কারণে শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলছে। তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও রাতে তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে।
হরিপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে ৮.৫ দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী আরো কয়েকদিন এই তাপমাত্রা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানা যায়।
শৈত্যপ্রবাহের কারণে শীতে লোকজন ঘর থেকে বের হতে পারছেনা, কাজকর্ম করতে না পারায় খেটে খাওয়া মানুষগুলোর সবচেয়ে দুর্ভোগে বেশি ।
সন্ধ্যার পর যানবাহন গুলো ধীর গতিতে চলাচল করছে। সকালেও হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন গুলোকে চলাচল করতে দেখা গেছে । গরম কাপড়ের দোনান গুলোতে ভিড় বেড়েছে, নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষগুলোর। ফলে ফুটপাতের দোকানগুলোতে বিক্রি বেড়েছে।
সরকারিভাবে কম্বল বিতরণ গরীব অসহায় মানুষ গুলো চোখেও দেখেননি। যা পেয়েছে জনপ্রতিনিধিগণ তা নিজের আখের গুজিয়াছে।
খুব খারাপ অবস্থায় দিন পার করছে খেটে খাওয়া মানুষ গুলো রাত জগে খড়কুটো আগুন জ্বালিয়ে রজনী শেষ করেছে।